কারণ সে ছোটো থেকেই বিদেশে বড়ো হয়েছে। বাইেজন্টাইন সম্রাজ্যের রাজপ্রাসাদের কালচার দেখে দেখে বড়ো হয়েছে। তার নানা মামাদের মদ গিলতে দেখেছে ( তার মা ছিলেন বাইজেন্টাইন রাজকন্যা)।
সাহাবিদের ত্যাগ তিতিক্ষা স্বচক্ষে দেখেনি। ফিল করেনি সাহাবিদের ঈমানি জজবার সৌরভ। বরং সে ইসলাম ও ইসলামি খেলাফতকে দেখেছে বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের রীতি ও সংস্কৃতির চোখ দিয়ে।
ফলে কী হয়েছে? সে হোসাইন (রা.) এর মাহাত্ম্য অনুভব করতে পারেনি। ইসলামের জন্য তার পরিবারের ত্যাগ কুরবানিকে অনুভব করতে পারেিন। এমনকি আহলে বাইতের মর্যাদা সম্পর্কেও সে ছিল বেখায়ালি।
সে হুসাইন (রা.)-এর পুরো কার্যক্রমকে দেখেছিল জাস্ট পলিটিকাল লেন্স দিয়ে।
ফলে নিষ্ঠুর আঘাতগুলো তার কাছ থেকেই পেয়েছে এই উম্মাহ!
বর্তমান ইসলামি রাজনীতির এই পরিস্থিতিতেও “ওপরের বাস্তবতা” ফ্যাক্ট।
ইসলামি আন্দোলনের নেতাদের বিদেশ পালিত সন্তানরা (সবাই নন) এই আন্দোলনের জজবা উপলব্ধি করতে যারপরনাই ব্যর্থ।
লেখক: Hasibur rhman hasib